বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর) ও ভারতীয় সীমান্তরক্ষীর (বিএসএফ) মধ্যে সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে গতকাল শনিবার সকালে পতাকা বৈঠক হয়েছে। সাতক্ষীরার ভোমরা সীমান্তের ওপারে ভারতের ঘোজাডাঙ্গা বিএসএফ ক্যাম্পে এই বৈঠক হয়।
সাতক্ষীরা ৪১ রাইফেল ব্যাটালিয়নের অপারেশন কর্মকর্তা মেজর জাহাঙ্গীর আলম প্রথম আলোকে জানান, সাতক্ষীরার ভোমরা সীমান্তের খাল খনন, সীমান্তের বেড়িবাঁধ নির্মাণ, সীমান্তের ভারতের পাশে সড়ক নির্মাণ, মাদক ও মানব পাচার রোধ এবং অকারণে বাংলাদেশিদের ওপর গুলি বর্ষণ না করার বিষয়ে উভয় পক্ষ মতৈক্যে পৌঁছেছে।
Monday, 28 June 2010
Friday, 25 June 2010
BDR, BSF promise to keep border peaceful
Staff Correspondent, Sylhet
A high-level meeting between the border security forces of Bangladesh and India yesterday decided to maintain normal and peaceful atmosphere on the border of the two neighbouring countries.
The Border Security Force (BSF) officials also regretted the recent unwanted incidents on the 17-km Jaintapur-Tamabil borders, said Deputy Director General (DDG) of Bangladesh Rifles (BDR) Brigadier General Obaidul Haque on his return from Indian state of Meghalaya to Tamabil check post here in the evening.
The five-hour DDG-level meeting between BDR and its Indian counterpart BSF was held at Dauki, opposite to Tamabil.
BDR DDG Brigadier General Obaidul Haque led the 8-member Bangladesh team that included Sector Commander of Sylhet Col Neamul Islam Fatemi and Sector Commander of Rangpur Col Khairuzzaman.
The irritants like trading of gunfire between the border forces on the troubled Tamabil-Jaintapur border, reinforcement of the BSF troops, intrusion of BSF and Indian civilians into Bangladesh territory, obstructing Bangladeshi farmers inside Bangladeshi territory featured in the meeting, the DDG said.
BSF Inspector General of Assam-Meghalaya Frontier RC Saxena led the 9-men Indian team at the meeting. The other members included DIGs K Srinibasan, Rabi Gandhi and Mridul Sonwal and Sector Commander of Guwahati JC Pandey.
Unprovoked firing on the Bangladeshi civilians by the BSF and Indian Khasia tribesmen, attempt to occupy Bangladesh lands in Sripur, Jaintapur and Tamabil border areas dominated the issues.
The Indian team assured of taking measures to stop all sorts of unwanted activities on the borders while both sides agreed to maintain status quo with a view to ensuring peace in the region, Brigadier Obaidul said.
Other trans-border problems like smuggling, illegal trespass etc were also discussed at the meeting.
The meeting took place in the wake of troubles along the borders in Jaintapur, Tamabil, Sripur borders since February this year.
A high-level meeting between the border security forces of Bangladesh and India yesterday decided to maintain normal and peaceful atmosphere on the border of the two neighbouring countries.
The Border Security Force (BSF) officials also regretted the recent unwanted incidents on the 17-km Jaintapur-Tamabil borders, said Deputy Director General (DDG) of Bangladesh Rifles (BDR) Brigadier General Obaidul Haque on his return from Indian state of Meghalaya to Tamabil check post here in the evening.
The five-hour DDG-level meeting between BDR and its Indian counterpart BSF was held at Dauki, opposite to Tamabil.
BDR DDG Brigadier General Obaidul Haque led the 8-member Bangladesh team that included Sector Commander of Sylhet Col Neamul Islam Fatemi and Sector Commander of Rangpur Col Khairuzzaman.
The irritants like trading of gunfire between the border forces on the troubled Tamabil-Jaintapur border, reinforcement of the BSF troops, intrusion of BSF and Indian civilians into Bangladesh territory, obstructing Bangladeshi farmers inside Bangladeshi territory featured in the meeting, the DDG said.
BSF Inspector General of Assam-Meghalaya Frontier RC Saxena led the 9-men Indian team at the meeting. The other members included DIGs K Srinibasan, Rabi Gandhi and Mridul Sonwal and Sector Commander of Guwahati JC Pandey.
Unprovoked firing on the Bangladeshi civilians by the BSF and Indian Khasia tribesmen, attempt to occupy Bangladesh lands in Sripur, Jaintapur and Tamabil border areas dominated the issues.
The Indian team assured of taking measures to stop all sorts of unwanted activities on the borders while both sides agreed to maintain status quo with a view to ensuring peace in the region, Brigadier Obaidul said.
Other trans-border problems like smuggling, illegal trespass etc were also discussed at the meeting.
The meeting took place in the wake of troubles along the borders in Jaintapur, Tamabil, Sripur borders since February this year.
Tuesday, 22 June 2010
ঝিনাইদহে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঝিনাইদহ | তারিখ: ২১-০৬-২০১০
ঝিনাইদহের মহেশপুরসংলগ্ন ভারত সীমান্তে আজ সোমবার ভোররাতে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে বাহার আলী (২৫) নামের এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আলতাফ হোসেন (২৮) নামের আরেক বাংলাদেশি।
নিহত বাহার ও আহত আলতাফের বাড়ি মহেশপুর উপজেলার লড়াইঘাট গ্রামে।
যশোর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আলতাফ হোসেন জানান, তাঁরা গরু ব্যবসায়ী। রোববার তাঁরা গরু আনতে ভারতে যান। গরু কিনতে না পেরে তাঁরা ভোররাতে মহেশপুর উপজেলার শ্রীনাথপুর সীমান্ত দিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। ওই সীমান্তের ৭ নম্বর পিলারের কাছে এলে বিএসএফ তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে।
বিডিআরের চুয়াডাঙ্গা ৩৫ ব্যাটালিয়নের কমান্ডিং অফিসার লে. কর্নেল সুলতান আহম্মদ জানান, নিহতের লাশ বিএসএফ নিয়ে গেছে। লাশ ফেরত দিতে বিএসএফকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঝিনাইদহ | তারিখ: ২১-০৬-২০১০
ঝিনাইদহের মহেশপুরসংলগ্ন ভারত সীমান্তে আজ সোমবার ভোররাতে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে বাহার আলী (২৫) নামের এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আলতাফ হোসেন (২৮) নামের আরেক বাংলাদেশি।
নিহত বাহার ও আহত আলতাফের বাড়ি মহেশপুর উপজেলার লড়াইঘাট গ্রামে।
যশোর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আলতাফ হোসেন জানান, তাঁরা গরু ব্যবসায়ী। রোববার তাঁরা গরু আনতে ভারতে যান। গরু কিনতে না পেরে তাঁরা ভোররাতে মহেশপুর উপজেলার শ্রীনাথপুর সীমান্ত দিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। ওই সীমান্তের ৭ নম্বর পিলারের কাছে এলে বিএসএফ তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে।
বিডিআরের চুয়াডাঙ্গা ৩৫ ব্যাটালিয়নের কমান্ডিং অফিসার লে. কর্নেল সুলতান আহম্মদ জানান, নিহতের লাশ বিএসএফ নিয়ে গেছে। লাশ ফেরত দিতে বিএসএফকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
Friday, 18 June 2010
পতাকা বৈঠকের জন্য বিএসএফকে বিডিআরের চিঠি
নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট | তারিখ: ১৭-০৬-২০১০
সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার পাদুয়া থেকে জৈন্তাপুরের ডিবির হাওর পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার সীমান্তে অর্ধশত পরিখা খনন করে ভারী অস্ত্রসহ অবস্থান নিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ। গত মঙ্গলবার গুলিবিনিময়ের ঘটনার পর বিএসএফ পরিখা খনন করে ভারী অস্ত্রশস্ত্রও মজুদ রেখেছে সীমান্তে।
এদিকে বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) জওয়ানরাও পরিখা খনন করে ভারী অস্ত্রসহ সীমান্তের কাছাকাছি সতর্কাবস্থায় রয়েছেন। এ অবস্থায় গতকাল বুধবারও সীমান্তের গ্রামগুলোতে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
বিডিআর সূত্র জানায়, গতকাল পতাকা বৈঠকের জন্য বিএসএফকে পত্র দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বিএসএফ এ ব্যাপারে বিডিআরকে কোনো জবাব দেয়নি। বিডিআর ২১ রাইফেলস ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল খন্দকার জহিরুল আলম জানান, জৈন্তাপুর সীমান্তে পিলার দিয়ে উভয় দেশের সীমান্ত ভাগ করা হয়েছে। তার পরও কয়েক দিন পরপর বিএসএফ বাংলাদেশ ভূখণ্ডে ভারতীয় খাসিয়াদের পাঠিয়ে চাষাবাদ ও মাছ ধরার চেষ্টা চালায়। এ বিষয়ে কথা বলার জন্য পতাকা বৈঠক আহ্বান করা হয়েছে। কিন্তু গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত এ ব্যাপারে বিএসএফ কিছু জানায়নি।
গত মঙ্গলবার বিএসএফের অতর্কিত গুলিবর্ষণে দুই গ্রামবাসী গুলিবিদ্ধ হন। আহত ব্যক্তিদের বিডিআরের তত্ত্বাবধানে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার পাদুয়া থেকে জৈন্তাপুরের ডিবির হাওর পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার সীমান্তে অর্ধশত পরিখা খনন করে ভারী অস্ত্রসহ অবস্থান নিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ। গত মঙ্গলবার গুলিবিনিময়ের ঘটনার পর বিএসএফ পরিখা খনন করে ভারী অস্ত্রশস্ত্রও মজুদ রেখেছে সীমান্তে।
এদিকে বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) জওয়ানরাও পরিখা খনন করে ভারী অস্ত্রসহ সীমান্তের কাছাকাছি সতর্কাবস্থায় রয়েছেন। এ অবস্থায় গতকাল বুধবারও সীমান্তের গ্রামগুলোতে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
বিডিআর সূত্র জানায়, গতকাল পতাকা বৈঠকের জন্য বিএসএফকে পত্র দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বিএসএফ এ ব্যাপারে বিডিআরকে কোনো জবাব দেয়নি। বিডিআর ২১ রাইফেলস ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল খন্দকার জহিরুল আলম জানান, জৈন্তাপুর সীমান্তে পিলার দিয়ে উভয় দেশের সীমান্ত ভাগ করা হয়েছে। তার পরও কয়েক দিন পরপর বিএসএফ বাংলাদেশ ভূখণ্ডে ভারতীয় খাসিয়াদের পাঠিয়ে চাষাবাদ ও মাছ ধরার চেষ্টা চালায়। এ বিষয়ে কথা বলার জন্য পতাকা বৈঠক আহ্বান করা হয়েছে। কিন্তু গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত এ ব্যাপারে বিএসএফ কিছু জানায়নি।
গত মঙ্গলবার বিএসএফের অতর্কিত গুলিবর্ষণে দুই গ্রামবাসী গুলিবিদ্ধ হন। আহত ব্যক্তিদের বিডিআরের তত্ত্বাবধানে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
Wednesday, 16 June 2010
দুই বাংলাদেশি গুলিবিদ্ধ : সিলেট সীমান্তে বিডিআর-বিএসএফ গুলিবিনিময়
নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট ও গোয়াইনঘাট প্রতিনিধি | তারিখ: ১৬-০৬-২০১০
সিলেটের জৈন্তাপুর ও গোয়াইনঘাট উপজেলার পাঁচটি সীমান্তে গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর) ও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) মধ্যে গুলিবিনিময় হয়েছে। ওই সব সীমান্তে ভারতীয় খাসিয়ারা বাংলাদেশের ভূখণ্ডের মধ্যে ঢুকে চাষাবাদের চেষ্টা করায় গুলিবিনিময়ের এ ঘটনা ঘটে। এ সময় দুই বাংলাদেশি গুলিবিদ্ধ এবং আরও একজন আহত হয়েছে। সীমান্তের ওপারে বিএসএফ নতুন নতুন পরিখা খনন করে ভারী অস্ত্র মজুদ করায় বিডিআরও সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
২১ রাইফেল ব্যাটালিয়ন ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, গতকাল জৈন্তাপুর উপজেলার শ্রীপুর, নলজুড়ী, মিনাটিলা ও গোয়াইনঘাট উপজেলার তামাবিল ও পাদুয়া সীমান্ত এলাকায় বাংলাদেশি ভূখণ্ডের প্রায় ৩০০ গজ ভেতরে ঢুকে ট্রাক্টর নিয়ে চাষাবাদ শুরু করে ভারতীয় খাসিয়ারা। বিডিআর সদস্যরা তাদের বাধা দিলেও তা উপেক্ষা করে তারা চাষাবাদ করতে থাকে। একপর্যায়ে বিডিআর লাল পতাকা উড়িয়ে দিয়ে সর্বোচ্চ সতর্কতার নির্দেশনা দেয়। লাল পতাকা দেখে সীমান্তের ওপার থেকে বিএসএফ গুলি শুরু করলে বিডিআরও পাল্টা গুলি চালায়। দুপুর ১২টা থেকে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী উভয় পক্ষে কয়েক হাজার গুলিবিনিময় হয় বলে এলাকাবাসী জানিয়েছে। এ সময় নলজুড়ী সীমান্তে দুজন গুলিবিদ্ধ এবং একজন আহত হন। গুলিবিদ্ধ খাসিয়ার হাওর এলাকার বাসিন্দা মো. আবদুল জলিল (৩৫) সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও একই এলাকার খোকন মিয়াকে (৩৬) জৈন্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনার পর থেকে ভারী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে বিএসএফ ওপারে টহল অব্যাহত রাখায় বিডিআরও সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। ১২৮৯ পিলার-সংলগ্ন খাসিয়া হাওর ও নলজুড়ীর এলাকা থেকে সীমান্তের ডিবির হাওর পর্যন্ত বিএসএফ অর্ধশতাধিক পরিখা খনন করে অবস্থান নিয়েছে বলে বিডিআর সূত্র জানিয়েছে।
২১ রাইফেল ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল খন্দকার জহিরুল আলম সীমান্তে গোলাগুলি ও দুজন গুলিবিদ্ধ হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘পরিস্থিতি আপাতত শান্ত রয়েছে। বিডিআর সহনশীল মনোভাব নিয়ে সতর্ক রয়েছে।’
বিডিআরের বিভিন্ন ফাঁড়ি সূত্রে জানা গেছে, ওই সব সীমান্ত এলাকায় বাংলাদেশ ভূখণ্ডের মধ্যে পতিত জমি রয়েছে। সীমান্তের ওপারে ভারতের আলুবাগান খাসিয়া বস্তির লোকজন বারবার ওই সব জমিতে চাষাবাদের চেষ্টা করছে।
বিএসএফের সহযোগিতায় তারা এ কাজ করছে বলে অভিযোগ রয়েছে। আগের দিন সোমবারও জৈন্তাপুর উপজেলার শ্রীপুর সীমান্তে বাংলাদেশ ভূখণ্ডের ভেতরে ঢুকে চাষাবাদের চেষ্টা করে ভারতীয় খাসিয়ারা।
নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট ও গোয়াইনঘাট প্রতিনিধি | তারিখ: ১৬-০৬-২০১০
সিলেটের জৈন্তাপুর ও গোয়াইনঘাট উপজেলার পাঁচটি সীমান্তে গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর) ও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) মধ্যে গুলিবিনিময় হয়েছে। ওই সব সীমান্তে ভারতীয় খাসিয়ারা বাংলাদেশের ভূখণ্ডের মধ্যে ঢুকে চাষাবাদের চেষ্টা করায় গুলিবিনিময়ের এ ঘটনা ঘটে। এ সময় দুই বাংলাদেশি গুলিবিদ্ধ এবং আরও একজন আহত হয়েছে। সীমান্তের ওপারে বিএসএফ নতুন নতুন পরিখা খনন করে ভারী অস্ত্র মজুদ করায় বিডিআরও সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
২১ রাইফেল ব্যাটালিয়ন ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, গতকাল জৈন্তাপুর উপজেলার শ্রীপুর, নলজুড়ী, মিনাটিলা ও গোয়াইনঘাট উপজেলার তামাবিল ও পাদুয়া সীমান্ত এলাকায় বাংলাদেশি ভূখণ্ডের প্রায় ৩০০ গজ ভেতরে ঢুকে ট্রাক্টর নিয়ে চাষাবাদ শুরু করে ভারতীয় খাসিয়ারা। বিডিআর সদস্যরা তাদের বাধা দিলেও তা উপেক্ষা করে তারা চাষাবাদ করতে থাকে। একপর্যায়ে বিডিআর লাল পতাকা উড়িয়ে দিয়ে সর্বোচ্চ সতর্কতার নির্দেশনা দেয়। লাল পতাকা দেখে সীমান্তের ওপার থেকে বিএসএফ গুলি শুরু করলে বিডিআরও পাল্টা গুলি চালায়। দুপুর ১২টা থেকে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী উভয় পক্ষে কয়েক হাজার গুলিবিনিময় হয় বলে এলাকাবাসী জানিয়েছে। এ সময় নলজুড়ী সীমান্তে দুজন গুলিবিদ্ধ এবং একজন আহত হন। গুলিবিদ্ধ খাসিয়ার হাওর এলাকার বাসিন্দা মো. আবদুল জলিল (৩৫) সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও একই এলাকার খোকন মিয়াকে (৩৬) জৈন্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনার পর থেকে ভারী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে বিএসএফ ওপারে টহল অব্যাহত রাখায় বিডিআরও সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। ১২৮৯ পিলার-সংলগ্ন খাসিয়া হাওর ও নলজুড়ীর এলাকা থেকে সীমান্তের ডিবির হাওর পর্যন্ত বিএসএফ অর্ধশতাধিক পরিখা খনন করে অবস্থান নিয়েছে বলে বিডিআর সূত্র জানিয়েছে।
২১ রাইফেল ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল খন্দকার জহিরুল আলম সীমান্তে গোলাগুলি ও দুজন গুলিবিদ্ধ হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘পরিস্থিতি আপাতত শান্ত রয়েছে। বিডিআর সহনশীল মনোভাব নিয়ে সতর্ক রয়েছে।’
বিডিআরের বিভিন্ন ফাঁড়ি সূত্রে জানা গেছে, ওই সব সীমান্ত এলাকায় বাংলাদেশ ভূখণ্ডের মধ্যে পতিত জমি রয়েছে। সীমান্তের ওপারে ভারতের আলুবাগান খাসিয়া বস্তির লোকজন বারবার ওই সব জমিতে চাষাবাদের চেষ্টা করছে।
বিএসএফের সহযোগিতায় তারা এ কাজ করছে বলে অভিযোগ রয়েছে। আগের দিন সোমবারও জৈন্তাপুর উপজেলার শ্রীপুর সীমান্তে বাংলাদেশ ভূখণ্ডের ভেতরে ঢুকে চাষাবাদের চেষ্টা করে ভারতীয় খাসিয়ারা।
Tuesday, 15 June 2010
বিএসএফের গুলিতে শিবগঞ্জ সীমান্তে বাংলাদেশি নিহত
নিজস্ব প্রতিবেদক, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও শিবগঞ্জ প্রতিনিধি | তারিখ: ১৫-০৬-২০১০
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার শ্যামপুর ইউনিয়নের ফতেপুর সীমান্তে গত রোববার রাতে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তির নাম শফিকুল ইসলাম (২৮)। তিনি ফতেপুর গ্রামের বেলাল উদ্দিনের ছেলে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ ৩৯ রাইফেল ব্যাটালিয়নের (বিডিআর) মেজর নজরুল ইসলাম জানান, রাত সাড়ে তিনটার দিকে গরু ব্যবসায়ী শফিকুল ফতেপুর সীমান্তের ১৩ মেইন পিলারের কাছ দিয়ে ভারতে ঢোকার চেষ্টা করেন। এ সময় বিএসএফের সাবঘাটি ক্যাম্পের জোয়ানরা তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি করে। এতে ঘটনাস্থলেই শফিকুল মারা যান। পরে বিএসএফ সদস্যরা তাঁর লাশ নিয়ে যান।
মেজর নজরুল আরও জানান, এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে এবং লাশ ফেরত চেয়ে বিডিআরের পক্ষ থেকে বিএসএফকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার শ্যামপুর ইউনিয়নের ফতেপুর সীমান্তে গত রোববার রাতে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তির নাম শফিকুল ইসলাম (২৮)। তিনি ফতেপুর গ্রামের বেলাল উদ্দিনের ছেলে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ ৩৯ রাইফেল ব্যাটালিয়নের (বিডিআর) মেজর নজরুল ইসলাম জানান, রাত সাড়ে তিনটার দিকে গরু ব্যবসায়ী শফিকুল ফতেপুর সীমান্তের ১৩ মেইন পিলারের কাছ দিয়ে ভারতে ঢোকার চেষ্টা করেন। এ সময় বিএসএফের সাবঘাটি ক্যাম্পের জোয়ানরা তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি করে। এতে ঘটনাস্থলেই শফিকুল মারা যান। পরে বিএসএফ সদস্যরা তাঁর লাশ নিয়ে যান।
মেজর নজরুল আরও জানান, এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে এবং লাশ ফেরত চেয়ে বিডিআরের পক্ষ থেকে বিএসএফকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
নিজস্ব প্রতিবেদক, চাঁপাইনবাবগঞ্জ | তারিখ: ১৪-০৬-২০১০
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার শ্যামপুর ইউনিয়নের ফতেপুর সীমান্তে গতকাল রোববার রাতে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে একজন বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। নিহতের নাম সফিকুল ইসলাম (২৮)। তাঁর বাড়ি শ্যামপুর গ্রামে। তিনি গরু ব্যবসায়ী ছিলেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ ৩৯ রাইফেল ব্যাটালিয়নের অপারেশন অফিসার মেজর নজরুল ইসলাম জানান, আন্তর্জাতিক সীমানার এক হাজার গজ ভেতরে ভারতীয় অংশে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। রাত সাড়ে তিনটার দিকে সীমান্তের ১৩ নম্বর মেইন পিলারসংলগ্ন এলাকা দিয়ে গরু আনতে যাওয়ার সময় ১৫১ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের সাবঘাঁটি ক্যাম্পের জওয়ানেরা সফিকুলকে লক্ষ্য করে গুলি করে। বিডিআর এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে বিএসএফকে চিঠি দিয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, চাঁপাইনবাবগঞ্জ | তারিখ: ১৪-০৬-২০১০
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার শ্যামপুর ইউনিয়নের ফতেপুর সীমান্তে গতকাল রোববার রাতে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে একজন বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। নিহতের নাম সফিকুল ইসলাম (২৮)। তাঁর বাড়ি শ্যামপুর গ্রামে। তিনি গরু ব্যবসায়ী ছিলেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ ৩৯ রাইফেল ব্যাটালিয়নের অপারেশন অফিসার মেজর নজরুল ইসলাম জানান, আন্তর্জাতিক সীমানার এক হাজার গজ ভেতরে ভারতীয় অংশে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। রাত সাড়ে তিনটার দিকে সীমান্তের ১৩ নম্বর মেইন পিলারসংলগ্ন এলাকা দিয়ে গরু আনতে যাওয়ার সময় ১৫১ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের সাবঘাঁটি ক্যাম্পের জওয়ানেরা সফিকুলকে লক্ষ্য করে গুলি করে। বিডিআর এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে বিএসএফকে চিঠি দিয়েছে।
Monday, 14 June 2010
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
নিজস্ব প্রতিবেদক, চাঁপাইনবাবগঞ্জ | তারিখ: ১৪-০৬-২০১০
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার শ্যামপুর ইউনিয়নের ফতেপুর সীমান্তে গতকাল রোববার রাতে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে একজন বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। নিহতের নাম সফিকুল ইসলাম (২৮)। তাঁর বাড়ি শ্যামপুর গ্রামে। তিনি গরু ব্যবসায়ী ছিলেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ ৩৯ রাইফেল ব্যাটালিয়নের অপারেশন অফিসার মেজর নজরুল ইসলাম জানান, আন্তর্জাতিক সীমানার এক হাজার গজ ভেতরে ভারতীয় অংশে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। রাত সাড়ে তিনটার দিকে সীমান্তের ১৩ নম্বর মেইন পিলারসংলগ্ন এলাকা দিয়ে গরু আনতে যাওয়ার সময় ১৫১ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের সাবঘাঁটি ক্যাম্পের জওয়ানেরা সফিকুলকে লক্ষ্য করে গুলি করে। বিডিআর এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে বিএসএফকে চিঠি দিয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার শ্যামপুর ইউনিয়নের ফতেপুর সীমান্তে গতকাল রোববার রাতে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে একজন বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। নিহতের নাম সফিকুল ইসলাম (২৮)। তাঁর বাড়ি শ্যামপুর গ্রামে। তিনি গরু ব্যবসায়ী ছিলেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ ৩৯ রাইফেল ব্যাটালিয়নের অপারেশন অফিসার মেজর নজরুল ইসলাম জানান, আন্তর্জাতিক সীমানার এক হাজার গজ ভেতরে ভারতীয় অংশে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। রাত সাড়ে তিনটার দিকে সীমান্তের ১৩ নম্বর মেইন পিলারসংলগ্ন এলাকা দিয়ে গরু আনতে যাওয়ার সময় ১৫১ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের সাবঘাঁটি ক্যাম্পের জওয়ানেরা সফিকুলকে লক্ষ্য করে গুলি করে। বিডিআর এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে বিএসএফকে চিঠি দিয়েছে।
Thursday, 10 June 2010
বিএসএফের গুলিতে পাঁচবিবি সীমান্তে বাংলাদেশি নিহত
পাঁচবিবি (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি | তারিখ: ১০-০৬-২০১০
জয়পুরহাটে পাঁচবিবি উপজেলার হাটখোলা সীমান্তে গত মঙ্গলবার রাতে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে এক বাংলাদেশি নাগরিক নিহত হয়েছেন। তাঁর নাম মো. শামীম (৩২)। বাড়ি হাটখোলা গ্রামে।
বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর) সূত্রে জানা যায়, গরু ব্যবসায়ী শামীম রাত সাড়ে ১০টার দিকে হাটখোলা সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে গরু নিয়ে আসছিলেন। চিরি নদী পার হওয়ার সময় বিএসএফ তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি করে। তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান।
এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে হাটখোলা বিওপি (বিডিআর ক্যাম্প) নিকটবর্তী বিএসএফের সিদাই ক্যাম্পে চিঠি পাঠায়। এরপর উভয় বাহিনীর ব্যাটালিয়ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা কাল বুধবার হাটখোলা সীমান্তে পতাকা বৈঠক করেন।
পাঁচবিবি (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি | তারিখ: ১০-০৬-২০১০
জয়পুরহাটে পাঁচবিবি উপজেলার হাটখোলা সীমান্তে গত মঙ্গলবার রাতে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে এক বাংলাদেশি নাগরিক নিহত হয়েছেন। তাঁর নাম মো. শামীম (৩২)। বাড়ি হাটখোলা গ্রামে।
বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর) সূত্রে জানা যায়, গরু ব্যবসায়ী শামীম রাত সাড়ে ১০টার দিকে হাটখোলা সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে গরু নিয়ে আসছিলেন। চিরি নদী পার হওয়ার সময় বিএসএফ তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি করে। তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান।
এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে হাটখোলা বিওপি (বিডিআর ক্যাম্প) নিকটবর্তী বিএসএফের সিদাই ক্যাম্পে চিঠি পাঠায়। এরপর উভয় বাহিনীর ব্যাটালিয়ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা কাল বুধবার হাটখোলা সীমান্তে পতাকা বৈঠক করেন।
Wednesday, 9 June 2010
পাঁচবিবি সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
পাঁচবিবি (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি | তারিখ: ০৯-০৬-২০১০
জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার হাটখোলা সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে মো. শামীম (৩২) নামের এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন। নিহত শামীম উপজেলার হাটখোলা গ্রামের বাসিন্দা।
গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বিডিআর প্রতিবাদ জানালে উভয় দেশের ব্যাটালিয়ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা আজ হাটখোলা সীমান্তে পতাকা বৈঠকে মিলিত হন।
বিডিআর সূত্রে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার শামীম হাটখোলা সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে গরু নিয়ে আসার পথে চিরি নদী পার হওয়ার সময় বিএসএফ তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই শামীম নিহত হন।
বিডিআর সীমান্তের মেইন পিলার নাম্বার ২৮০, সাব-পিলার ৪-৫ নম্বরের মাঝামাঝি জিরো পয়েন্টের ১০ গজ দূরে বাংলাদেশের সীমানা থেকে নিহত শামীমের লাশ উদ্ধার করে।
বিএসএফের গুলির ঘটনার পর বাংলাদেশ বিডিআর কোনো গুলি ছোড়েনি। তবে এ ঘটনায় বিডিআর তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে। আজ দুই দেশের ব্যাটালিয়ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা হাটখোলা সীমান্তে পতাকা বৈঠকে মিলিত হন।
এ বৈঠকে বাংলাদেশ বিডিআরের জয়পুরহাট ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল আবদুল্লাহ আল মামুন ও ভারতের বিএসএফের পক্ষে কমান্ড্যান্ট অলক কুমার নেতৃত্ব দেন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত পতাকা-বৈঠক অব্যাহত ছিল বলে লে. কর্নেল আবদুল্লাহ আল মামুন জানিয়েছেন।
জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার হাটখোলা সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে মো. শামীম (৩২) নামের এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন। নিহত শামীম উপজেলার হাটখোলা গ্রামের বাসিন্দা।
গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বিডিআর প্রতিবাদ জানালে উভয় দেশের ব্যাটালিয়ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা আজ হাটখোলা সীমান্তে পতাকা বৈঠকে মিলিত হন।
বিডিআর সূত্রে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার শামীম হাটখোলা সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে গরু নিয়ে আসার পথে চিরি নদী পার হওয়ার সময় বিএসএফ তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই শামীম নিহত হন।
বিডিআর সীমান্তের মেইন পিলার নাম্বার ২৮০, সাব-পিলার ৪-৫ নম্বরের মাঝামাঝি জিরো পয়েন্টের ১০ গজ দূরে বাংলাদেশের সীমানা থেকে নিহত শামীমের লাশ উদ্ধার করে।
বিএসএফের গুলির ঘটনার পর বাংলাদেশ বিডিআর কোনো গুলি ছোড়েনি। তবে এ ঘটনায় বিডিআর তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে। আজ দুই দেশের ব্যাটালিয়ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা হাটখোলা সীমান্তে পতাকা বৈঠকে মিলিত হন।
এ বৈঠকে বাংলাদেশ বিডিআরের জয়পুরহাট ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল আবদুল্লাহ আল মামুন ও ভারতের বিএসএফের পক্ষে কমান্ড্যান্ট অলক কুমার নেতৃত্ব দেন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত পতাকা-বৈঠক অব্যাহত ছিল বলে লে. কর্নেল আবদুল্লাহ আল মামুন জানিয়েছেন।
Sunday, 6 June 2010
BDR protests BSF work on Padua border
Staff Correspondent, Sylhet
Indian Border Security Force's attempt at constructing a concrete structure triggers tension as Bangladesh Rifles protests by hoisting red flags on the Tamabil and Padua borders in Sylhet on Thursday.
The border guards of both sides sat at a flag meeting on Padua border, about 7 kilometers off Tamabil on Friday afternoon.
Second-in-command of 21 Battalion of BDR Major Mamun and second-in-command of Battalion -1 of BSF at Shillong SG Shukla led their respective sides in the one hour meeting.
Sources said Indian BSF guards brought some construction raw materials near border pillar 1275/1P and started building a concrete structure, close to the Tamabil land port 55km away from the city at about 4:00pm Thursday, prompting BDR to protest.
Major Mamun said the BDR had to hoist red flags as a sign of protest as any construction within 150 yards of the border line is prohibited. The Indian BSF had already moved within 120 yards of the border. Red flag is the ultimate signal before firing which compelled BSF to halt the construction work.
“We also asked them not to create obstacles for Bangladeshi nationals working on the farmlands, by the Padua borders, as our troops are still alert” Mamun said. Some Indian nationals protected by the BSF were attempting to grab those farmlands, he added.
Border guards of both the countries have been on alert at Tamabil and Padua borders since Thursday afternoon.
Indian Border Security Force's attempt at constructing a concrete structure triggers tension as Bangladesh Rifles protests by hoisting red flags on the Tamabil and Padua borders in Sylhet on Thursday.
The border guards of both sides sat at a flag meeting on Padua border, about 7 kilometers off Tamabil on Friday afternoon.
Second-in-command of 21 Battalion of BDR Major Mamun and second-in-command of Battalion -1 of BSF at Shillong SG Shukla led their respective sides in the one hour meeting.
Sources said Indian BSF guards brought some construction raw materials near border pillar 1275/1P and started building a concrete structure, close to the Tamabil land port 55km away from the city at about 4:00pm Thursday, prompting BDR to protest.
Major Mamun said the BDR had to hoist red flags as a sign of protest as any construction within 150 yards of the border line is prohibited. The Indian BSF had already moved within 120 yards of the border. Red flag is the ultimate signal before firing which compelled BSF to halt the construction work.
“We also asked them not to create obstacles for Bangladeshi nationals working on the farmlands, by the Padua borders, as our troops are still alert” Mamun said. Some Indian nationals protected by the BSF were attempting to grab those farmlands, he added.
Border guards of both the countries have been on alert at Tamabil and Padua borders since Thursday afternoon.
Tuesday, 1 June 2010
শার্শা সীমান্তে ইছামতী খনন সাময়িক বন্ধ
নিজস্ব প্রতিবেদক, সাতক্ষীরা | তারিখ: ৩১-০৫-২০১০
যশোরের শার্শা উপজেলা সীমান্তে ইছামতী নদীর খনন সাময়িক বন্ধ রয়েছে। গত বৃহস্পতিবার বিডিআর-বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।
সাতক্ষীরার ৪১ রাইফেল ব্যাটালিয়নের গোগা ক্যাম্পের সুবেদার মুজিবর রহমান জানান, ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) বিডিআরের সঙ্গে কোনো আলোচনা না করে শার্শা উপজেলার গোগা সীমান্তে একতরফাভাবে ইছামতী নদী খনন শুরু করে। এ ঘটনায় বিডিআর খননকাজে বাধা দেয়। পরে কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে ভারতের পিপলি বিএসএফ ক্যাম্পে দুই দেশের মধ্যে পতাকা বৈঠক হয়।
যশোরের শার্শা উপজেলা সীমান্তে ইছামতী নদীর খনন সাময়িক বন্ধ রয়েছে। গত বৃহস্পতিবার বিডিআর-বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।
সাতক্ষীরার ৪১ রাইফেল ব্যাটালিয়নের গোগা ক্যাম্পের সুবেদার মুজিবর রহমান জানান, ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) বিডিআরের সঙ্গে কোনো আলোচনা না করে শার্শা উপজেলার গোগা সীমান্তে একতরফাভাবে ইছামতী নদী খনন শুরু করে। এ ঘটনায় বিডিআর খননকাজে বাধা দেয়। পরে কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে ভারতের পিপলি বিএসএফ ক্যাম্পে দুই দেশের মধ্যে পতাকা বৈঠক হয়।
Subscribe to:
Posts (Atom)