Star National Desk
Five children, abducted by Indian Border Security Force (BSF) from Haripur border in Thakurgaon three days ago, were not released as of yesterday while Bangladesh Rifles (BDR) on Saturday sent back five Indian nationals who had been pushed into Bangladesh territory by BSF the same day.
Earlier Commanding Officer of 2, Rifles Battalion Lt Col Ershad Hossain told The Daily star that at a flag meeting on Friday evening, BSF officials assured releasing the five detained Bangladeshi children on completion of legal procedure within a day or two, reports our Thakurgaon correspondent.
At the flag meeting held on Haripur Border, BSF officials alleged that the Bangladeshi youth and children were cutting barbed wire on the border.
BSF abducted picked them up from Haripur Border under Haripur upazila in Thakurgaon district on Friday morning.
The victims are Pania, 18, son of Denial Islam, Mohammad Salauddin, 18, son of Abdul Kuddush, Mintu Miah, 5, son of late Nazrul Islam, Abdur Rahim, 8, son of Atauddin and Shetabul Islam, 10, son of Joynal Abedin of bordering Minapur village.
The children set nets in the low-lying areas near pillar No 354 on Haripur border on Thursday evening for fishing, BDR and local sources said. On Friday morning the five children went to the spot to bring fishes when BSF members from Moldakhanda BSF camp entered 'no man's land' and picked the five Bangladeshi children up.
Our Chapainawabganj Correspondent adds: BDR sent back five people of a Hindi speaking Indian family through the Rokonpur border of Gomostapur upazila in Chapainawabganj on Saturday night.
The Indians -- Elias Ali, 35, his wife Momtaj Begum, 31, two sons Fayez Ali, 14 and Intaj Ali, 5, and daughter Shahina, 2, had been pushed into Bangladesh by the BSF through Bangabari border of Gomostapur upazila at around 7:00am on Saturday.
They spoke Hindi and did not understand Bangla, BDR sources said, adding that earlier Delhi police arrested them from Nizamuddin Kaligate area.
Lt Col Fazlur Rahman, commanding officer of 43 Naogaon Rifles Battalion, confirmed the incident of sending back the five Indian nationals.
Monday, 26 July 2010
Saturday, 24 July 2010
BSF abducts 5 children from border
Our Correspondent, Thakurgaon
Indian Border Security Force (BSF) abducted five children from Haripur Border under Haripur upazila in Thakurgaon yesterday morning.
The victims are Pania, 15, son of Denial; Md Shahabuddin, 13, son of Abdul Kuddus; Montu, 6, son of Mohammad Nazrul Islam; Raihan, 8, son of Atabuddin and Shetabul Islam, 8, son of Joynal.
All the children are from Minapur village adjacent to the border.
BDR and local sources said the children set nets in the low-lying areas near on Haripur border Thursday evening for fishing.
On Friday morning around 6:30am the BSF members of Moldakhanda BSF camp entered no man's land and picked up the five children.
Acting Commander of BDR 2 Rifles Battalion Major Korishi told The Daily Star over mobile phone that they are corresponding with the BSF and asked them to attend a flag meeting.
BSF is yet to respond till filing of this report at 4:45pm.
Indian Border Security Force (BSF) abducted five children from Haripur Border under Haripur upazila in Thakurgaon yesterday morning.
The victims are Pania, 15, son of Denial; Md Shahabuddin, 13, son of Abdul Kuddus; Montu, 6, son of Mohammad Nazrul Islam; Raihan, 8, son of Atabuddin and Shetabul Islam, 8, son of Joynal.
All the children are from Minapur village adjacent to the border.
BDR and local sources said the children set nets in the low-lying areas near on Haripur border Thursday evening for fishing.
On Friday morning around 6:30am the BSF members of Moldakhanda BSF camp entered no man's land and picked up the five children.
Acting Commander of BDR 2 Rifles Battalion Major Korishi told The Daily Star over mobile phone that they are corresponding with the BSF and asked them to attend a flag meeting.
BSF is yet to respond till filing of this report at 4:45pm.
পাঁচ শিশুকে টেনে-হিঁচড়ে নিয়ে গেছে বিএসএফ
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি | তারিখ: ২৩-০৭-২০১০
চলছে বর্ষা মৌসুম। গ্রামগঞ্জে খাল-বিলে, নদী-নালা এখন কানায় কানায় পূর্ণ। আর বর্ষার এ পানিতে মাছ ধরার আনন্দে কখন যে একদল শিশু বাংলাদেশের সীমান্ত পেরিয়ে নো ম্যানস ল্যান্ডে ঢুকে পড়ে তা তারা জানেই না। তারা কিছু বুঝে ওঠার আগেই ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) কিছু জওয়ান টেনে-হিঁচড়ে পাঁচ শিশুকে ভারতীয় সিমান্তের ওপারে নিয়ে যায়। আজ শুক্রবার সকালে এ ঘটনাটি ঘটেছে ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলার মিনাপুর গ্রামে।
ওই পাঁচ শিশু হলো উপজেলার সীমান্ত এলাকার মিনাপুর গ্রামের দেনিয়াল হকের ছেলে পানিয়া (১৫), কুদ্দুসের ছেলে শাহাবুদ্দীন (১৩), নজরুল ইসলামের ছেলে মন্টু (৭), আবতাব উদ্দীনের ছেলে রায়হান (৮) ও জয়নাল আবেদিনের ছেলে সেতাবুল ইসলাম (১০)
এলাকাবাসী জানায়, গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে ওই পাঁচ শিশু সীমান্ত এলাকার জলাশয়ে মাছ ধরার জন্য ফন্দি জাল পেতে বাড়ি ফিরে আসে। আজ শুক্রবার ভোরে তারা পেতে রাখা জালগুলো তুলতে যায়। সে সময় সীমান্তের ৩৫৪ নম্বর মেইন পিলারের কাছে কাঁটাতার পেরিয়ে এসে পাটগাছের আড়ালে লুকিয়ে থাকা ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) জওয়ানেরা হঠাত্ ঘিরে ফেলে তাদের। এরপর বিএসএফ জওয়ানেরা তাদের টেনে-হিঁচড়ে ওপারে নিয়ে য়ায়।
বিডিআরের হরিপুর সীমান্তের কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার আতিয়ার রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
সর্বশেষ খবরে জানা গেছে, ওই শিশুদের ছাড়িয়ে আনতে বিডিআর ও বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠক হওয়ার কথা থাকলেও অবশেষে বৈঠকে বিএসএফ আসেনি।
চলছে বর্ষা মৌসুম। গ্রামগঞ্জে খাল-বিলে, নদী-নালা এখন কানায় কানায় পূর্ণ। আর বর্ষার এ পানিতে মাছ ধরার আনন্দে কখন যে একদল শিশু বাংলাদেশের সীমান্ত পেরিয়ে নো ম্যানস ল্যান্ডে ঢুকে পড়ে তা তারা জানেই না। তারা কিছু বুঝে ওঠার আগেই ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) কিছু জওয়ান টেনে-হিঁচড়ে পাঁচ শিশুকে ভারতীয় সিমান্তের ওপারে নিয়ে যায়। আজ শুক্রবার সকালে এ ঘটনাটি ঘটেছে ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলার মিনাপুর গ্রামে।
ওই পাঁচ শিশু হলো উপজেলার সীমান্ত এলাকার মিনাপুর গ্রামের দেনিয়াল হকের ছেলে পানিয়া (১৫), কুদ্দুসের ছেলে শাহাবুদ্দীন (১৩), নজরুল ইসলামের ছেলে মন্টু (৭), আবতাব উদ্দীনের ছেলে রায়হান (৮) ও জয়নাল আবেদিনের ছেলে সেতাবুল ইসলাম (১০)
এলাকাবাসী জানায়, গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে ওই পাঁচ শিশু সীমান্ত এলাকার জলাশয়ে মাছ ধরার জন্য ফন্দি জাল পেতে বাড়ি ফিরে আসে। আজ শুক্রবার ভোরে তারা পেতে রাখা জালগুলো তুলতে যায়। সে সময় সীমান্তের ৩৫৪ নম্বর মেইন পিলারের কাছে কাঁটাতার পেরিয়ে এসে পাটগাছের আড়ালে লুকিয়ে থাকা ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) জওয়ানেরা হঠাত্ ঘিরে ফেলে তাদের। এরপর বিএসএফ জওয়ানেরা তাদের টেনে-হিঁচড়ে ওপারে নিয়ে য়ায়।
বিডিআরের হরিপুর সীমান্তের কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার আতিয়ার রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
সর্বশেষ খবরে জানা গেছে, ওই শিশুদের ছাড়িয়ে আনতে বিডিআর ও বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠক হওয়ার কথা থাকলেও অবশেষে বৈঠকে বিএসএফ আসেনি।
Sunday, 11 July 2010
দিনাজপুর সীমান্তে বিএসএফের ‘গুলিতে’ বাংলাদেশি নিহত
স্বজনের দাবি পিটিয়ে হত্যা, দেড় বছরে নিহত ১১
দিনাজপুর অফিস | তারিখ: ১১-০৭-২০১০
দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলার ভাইগড় সীমান্তে গত শুক্রবার দিবাগত রাতে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) ‘গুলিতে’ এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। নিহত অকিম উদ্দিন (২০) একজন গরু ব্যবসায়ী বলে জানা গেছে। অকিমের এক স্বজন অভিযোগ করেছেন, বিএসএফ সদস্যরা অকিমকে রাইফেলের বাঁট দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেন। পরে ঘটনা ধামাচাপা দিতে গুলি করা হয়।
এ নিয়ে গত দেড় বছরে দিনাজপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে ১১ জন বাংলাদেশি নিহত হয়েছে বলে বিডিআর সূত্রে জানা গেছে। অকিম জোতবানী ইউনিয়নের চকশুলবন গ্রামের মরহুম কাফাতুল্লার ছোট ছেলে।
বিডিআরের ভাইগড় বিওপির কোম্পানি কমান্ডার মো. আলী হোসেন বিএসএফের বরাত দিয়ে প্রথম আলোকে বলেন, শুক্রবার রাত তিনটার দিকে সীমান্তের ২৯১ নম্বর মেইন পিলারের ১৩ নম্বর সাব-পিলার এলাকার ৩০০ গজ ভারতীয় সীমানায় এ ঘটনা ঘটে। ভারতে অবৈধভাবে প্রবেশ করে রাতে পালানোর সময় বিএসএফের ৫৭ ব্যাটালিয়নের ভীমপুর ক্যাম্পের সদস্যরা তাঁকে লক্ষ্য করে দুটি গুলি ছোড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই অকিমের মৃত্যু হয় বলে বিএসএফ দাবি করেছে।
তবে নিহত অকিমের মামাতো ভাই স্থানীয় শৈলান গ্রামের মো. আশরাফুল আলম প্রথম আলোকে জানান, অকিমসহ শৈলান গ্রামের পাঁচ ব্যবসায়ী সম্প্রতি গরু আনতে ভারতে যান। চার ব্যবসায়ী তাঁকে জানান, গরু কিনে বাংলাদেশে ফেরার সময় তাঁরা বিএসএফের সামনে পড়েন। চার ব্যবসায়ী দ্রুত সটকে নিরাপদ স্থানে আত্মগোপন করেন। হাতে গরুর রশি থাকায় অকিমের পালাতে দেরি হয়। পরে তিনি গরুর রশি ছেড়ে ভীমপুর ক্যাম্পের অধীন এলাকার এক বাড়িতে লুকিয়ে পড়েন। বিএসএফ সদস্যরা ওই বাড়ি থেকে তাঁকে বের করে রাইফেলের বাঁট দিয়ে মাথায় আঘাত করেন। এতে ঘটনাস্থলেই অকিমের মৃত্যু হয়। পরে এ ঘটনা ধামাচাপা দিতে বিএসএফ সদস্যরা অকিমের শরীরে গুলি করে হত্যা করেন। চার গরু ব্যবসায়ী পুরো ঘটনাটি দেখতে পান। পরে তাঁরা সুবিধাজনক সময়ে বাংলাদেশে এসে ঘটনাটি জানান।
ভাইগড় ক্যাম্পের কমান্ডার মো. আলী হোসেন জানান, এ ঘটনায় প্রতিবাদ জানানোর পর গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় পতাকা বৈঠকে বিডিআরের কাছে লাশ ফেরত দিয়েছেন বিএসএফ সদস্যরা। কিন্তু লাশের ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন দেননি তাঁরা।
পতাকা বৈঠকের পর সন্ধ্যায় অকিমের লাশ বিরামপুর থানার উপপরিদর্শক সাজুর কাছে সোপর্দ করা হয়। পরে জোতবানী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল আহাদ মণ্ডলের মাধ্যমে পরিবারের সদস্যদের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়।
বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হেলাল উদ্দিন এসআই সাজুর বরাত দিয়ে জানান, নিহত অকিমের মাথার পেছনে ও পেটে দুটি বড় ক্ষতস্থান সেলাই করা আছে। এটা গুলির চিহ্ন, নাকি রাইফেলের বাঁটের আঘাত, তা ময়নাতদন্ত ছাড়া বলা সম্ভব নয়। কারণ গুলি করা হলে তা শরীরের ভেতরে ঢুকে বের হয়ে যাবে।
এ ব্যাপারে বিডিআরের ফুলবাড়ী ৪০ রাইফেল ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আকরামুজ্জামান ঘটনার জন্য প্রথম আলোর কাছে দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কোম্পানি কমান্ডার থেকে শীর্ষ পর্যায় পর্যন্ত গত দুই বছরে যত বৈঠক হয়েছে, প্রতিটি বৈঠকেই লিখিত সিদ্ধান্ত হয়েছে, কোনো পক্ষই গুলি করে মানুষ হত্যা করবে না। কিন্তু সদর উপজেলার খানপুর থেকে হাকিমপুর উপজেলার ঘাসুরিয়া পর্যন্ত ৮০ কিলোমিটার দিনাজপুর সীমান্তে বিএসএফের সদস্যরা গত দেড় বছরে অকিম উদ্দিনসহ ১১ বাংলাদেশিকে হত্যা করেছেন।
স্বজনের দাবি পিটিয়ে হত্যা, দেড় বছরে নিহত ১১
দিনাজপুর অফিস | তারিখ: ১১-০৭-২০১০
দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলার ভাইগড় সীমান্তে গত শুক্রবার দিবাগত রাতে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) ‘গুলিতে’ এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। নিহত অকিম উদ্দিন (২০) একজন গরু ব্যবসায়ী বলে জানা গেছে। অকিমের এক স্বজন অভিযোগ করেছেন, বিএসএফ সদস্যরা অকিমকে রাইফেলের বাঁট দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেন। পরে ঘটনা ধামাচাপা দিতে গুলি করা হয়।
এ নিয়ে গত দেড় বছরে দিনাজপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে ১১ জন বাংলাদেশি নিহত হয়েছে বলে বিডিআর সূত্রে জানা গেছে। অকিম জোতবানী ইউনিয়নের চকশুলবন গ্রামের মরহুম কাফাতুল্লার ছোট ছেলে।
বিডিআরের ভাইগড় বিওপির কোম্পানি কমান্ডার মো. আলী হোসেন বিএসএফের বরাত দিয়ে প্রথম আলোকে বলেন, শুক্রবার রাত তিনটার দিকে সীমান্তের ২৯১ নম্বর মেইন পিলারের ১৩ নম্বর সাব-পিলার এলাকার ৩০০ গজ ভারতীয় সীমানায় এ ঘটনা ঘটে। ভারতে অবৈধভাবে প্রবেশ করে রাতে পালানোর সময় বিএসএফের ৫৭ ব্যাটালিয়নের ভীমপুর ক্যাম্পের সদস্যরা তাঁকে লক্ষ্য করে দুটি গুলি ছোড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই অকিমের মৃত্যু হয় বলে বিএসএফ দাবি করেছে।
তবে নিহত অকিমের মামাতো ভাই স্থানীয় শৈলান গ্রামের মো. আশরাফুল আলম প্রথম আলোকে জানান, অকিমসহ শৈলান গ্রামের পাঁচ ব্যবসায়ী সম্প্রতি গরু আনতে ভারতে যান। চার ব্যবসায়ী তাঁকে জানান, গরু কিনে বাংলাদেশে ফেরার সময় তাঁরা বিএসএফের সামনে পড়েন। চার ব্যবসায়ী দ্রুত সটকে নিরাপদ স্থানে আত্মগোপন করেন। হাতে গরুর রশি থাকায় অকিমের পালাতে দেরি হয়। পরে তিনি গরুর রশি ছেড়ে ভীমপুর ক্যাম্পের অধীন এলাকার এক বাড়িতে লুকিয়ে পড়েন। বিএসএফ সদস্যরা ওই বাড়ি থেকে তাঁকে বের করে রাইফেলের বাঁট দিয়ে মাথায় আঘাত করেন। এতে ঘটনাস্থলেই অকিমের মৃত্যু হয়। পরে এ ঘটনা ধামাচাপা দিতে বিএসএফ সদস্যরা অকিমের শরীরে গুলি করে হত্যা করেন। চার গরু ব্যবসায়ী পুরো ঘটনাটি দেখতে পান। পরে তাঁরা সুবিধাজনক সময়ে বাংলাদেশে এসে ঘটনাটি জানান।
ভাইগড় ক্যাম্পের কমান্ডার মো. আলী হোসেন জানান, এ ঘটনায় প্রতিবাদ জানানোর পর গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় পতাকা বৈঠকে বিডিআরের কাছে লাশ ফেরত দিয়েছেন বিএসএফ সদস্যরা। কিন্তু লাশের ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন দেননি তাঁরা।
পতাকা বৈঠকের পর সন্ধ্যায় অকিমের লাশ বিরামপুর থানার উপপরিদর্শক সাজুর কাছে সোপর্দ করা হয়। পরে জোতবানী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল আহাদ মণ্ডলের মাধ্যমে পরিবারের সদস্যদের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়।
বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হেলাল উদ্দিন এসআই সাজুর বরাত দিয়ে জানান, নিহত অকিমের মাথার পেছনে ও পেটে দুটি বড় ক্ষতস্থান সেলাই করা আছে। এটা গুলির চিহ্ন, নাকি রাইফেলের বাঁটের আঘাত, তা ময়নাতদন্ত ছাড়া বলা সম্ভব নয়। কারণ গুলি করা হলে তা শরীরের ভেতরে ঢুকে বের হয়ে যাবে।
এ ব্যাপারে বিডিআরের ফুলবাড়ী ৪০ রাইফেল ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আকরামুজ্জামান ঘটনার জন্য প্রথম আলোর কাছে দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কোম্পানি কমান্ডার থেকে শীর্ষ পর্যায় পর্যন্ত গত দুই বছরে যত বৈঠক হয়েছে, প্রতিটি বৈঠকেই লিখিত সিদ্ধান্ত হয়েছে, কোনো পক্ষই গুলি করে মানুষ হত্যা করবে না। কিন্তু সদর উপজেলার খানপুর থেকে হাকিমপুর উপজেলার ঘাসুরিয়া পর্যন্ত ৮০ কিলোমিটার দিনাজপুর সীমান্তে বিএসএফের সদস্যরা গত দেড় বছরে অকিম উদ্দিনসহ ১১ বাংলাদেশিকে হত্যা করেছেন।
Saturday, 10 July 2010
BSF kills 1
Star Online Report
Indian Border Security Force (BSF) gunned down a Bangladeshi cattle trader at Bhaigarh border in Birampur upazila of Dinajpur early Saturday.
The deceased was identified as Mohammad Akim Uddin, 18, son of late Kafat Ullah of Chawksulban village in the upazila, our Dinajpur correspondent reports.
BDR sources of Phulbari 40 Battalion said the BSF members from Sreerampur camp of India fire about three bullets toward Bangladesh territory and the victim died on the spot.
After the killing, BSF took away the body in the Indian Territory.
Meanwhile, BDR sent a protest letter to the BSF for the killing. They also urged its counterpart to return the body.
Indian Border Security Force (BSF) gunned down a Bangladeshi cattle trader at Bhaigarh border in Birampur upazila of Dinajpur early Saturday.
The deceased was identified as Mohammad Akim Uddin, 18, son of late Kafat Ullah of Chawksulban village in the upazila, our Dinajpur correspondent reports.
BDR sources of Phulbari 40 Battalion said the BSF members from Sreerampur camp of India fire about three bullets toward Bangladesh territory and the victim died on the spot.
After the killing, BSF took away the body in the Indian Territory.
Meanwhile, BDR sent a protest letter to the BSF for the killing. They also urged its counterpart to return the body.
Friday, 9 July 2010
BDR-BSF accord to check border crimes
Our Correspondent, Satkhira
Bangladesh Rifles (BDR) and Indian Border Security Force (BSF) yesterday agreed to contain cross border crimes and other related issues through talks.
Border guards of two neighbouring countries reached at an agreement at a battalion commander level meeting held at Taki Camp in India yesterday.
Matters relating to killing and kidnapping innocent Bangladeshi nationals, smuggling of arms, explosives and drugs, cross border trafficking of women and children, insurgency, other criminal activities and confidence building measures came up during discussion.
During meeting, BDR alleged that BSF men kill Bangladeshi cattle traders along border areas off and on instead of arrest.
However, BSF officials showed positive attitude in resolving disputes through talks by holding flag meeting, a BDR official said.
Officials of both the border guards of Bangladesh and India agreed to resolve major disputes through discussion and by taking necessary measures on time.
Commanding Officer Lt Col Iqbal Azim of BDR 41 Rifles Battalion at Satkhira and BSF 18 Battalion Commanding Officer Ananta Singh led their respective teams.
Bangladesh Rifles (BDR) and Indian Border Security Force (BSF) yesterday agreed to contain cross border crimes and other related issues through talks.
Border guards of two neighbouring countries reached at an agreement at a battalion commander level meeting held at Taki Camp in India yesterday.
Matters relating to killing and kidnapping innocent Bangladeshi nationals, smuggling of arms, explosives and drugs, cross border trafficking of women and children, insurgency, other criminal activities and confidence building measures came up during discussion.
During meeting, BDR alleged that BSF men kill Bangladeshi cattle traders along border areas off and on instead of arrest.
However, BSF officials showed positive attitude in resolving disputes through talks by holding flag meeting, a BDR official said.
Officials of both the border guards of Bangladesh and India agreed to resolve major disputes through discussion and by taking necessary measures on time.
Commanding Officer Lt Col Iqbal Azim of BDR 41 Rifles Battalion at Satkhira and BSF 18 Battalion Commanding Officer Ananta Singh led their respective teams.
Thursday, 8 July 2010
বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী | তারিখ: ০৮-০৭-২০১০
রাজশাহীর পবা উপজেলার চরমাঝাড় দিয়াড় সীমান্তে গতকাল বুধবার ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে ফারুক হোসেন নামে এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। তাঁর বাড়ি উপজেলার কিশোরপুর গ্রামে।
জানা গেছে, ভোরে ফারুক (২৫) সীমান্তের মেইন পিলার ৬৫-র ১১-এফ পিলার অতিক্রম করে নো-ম্যানস ল্যান্ডে পৌঁছালে ভারতের কাহারপাড়া ফাঁড়ির বিএসএফের সদস্যরা তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এতে তিনি ঘটনাস্থলেই নিহত হন। পরে বিএসএফ সদস্যরা তাঁর লাশ নিয়ে যায়। গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত লাশ ফেরত দেয়নি বিএসএফ।
বিডিআর সূত্র জানায়, ভারতে ফারুকের আত্মীয়স্বজন রয়েছে। এ জন্য তিনি প্রায়ই ভারতে যাওয়া-আসা করতেন।
৩৭ রাইফেলস ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক মেজর আরিফ জানান, লাশ ফেরত আনার চেষ্টা চলছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী | তারিখ: ০৮-০৭-২০১০
রাজশাহীর পবা উপজেলার চরমাঝাড় দিয়াড় সীমান্তে গতকাল বুধবার ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে ফারুক হোসেন নামে এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। তাঁর বাড়ি উপজেলার কিশোরপুর গ্রামে।
জানা গেছে, ভোরে ফারুক (২৫) সীমান্তের মেইন পিলার ৬৫-র ১১-এফ পিলার অতিক্রম করে নো-ম্যানস ল্যান্ডে পৌঁছালে ভারতের কাহারপাড়া ফাঁড়ির বিএসএফের সদস্যরা তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এতে তিনি ঘটনাস্থলেই নিহত হন। পরে বিএসএফ সদস্যরা তাঁর লাশ নিয়ে যায়। গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত লাশ ফেরত দেয়নি বিএসএফ।
বিডিআর সূত্র জানায়, ভারতে ফারুকের আত্মীয়স্বজন রয়েছে। এ জন্য তিনি প্রায়ই ভারতে যাওয়া-আসা করতেন।
৩৭ রাইফেলস ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক মেজর আরিফ জানান, লাশ ফেরত আনার চেষ্টা চলছে।
বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশি নিহত
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী | তারিখ: ০৭-০৭-২০১০
রাজশাহীর পবা উপজেলার চরমাঝাড় দিয়াড় সীমান্তে আজ বুধবার ভোরে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে এক বাংলাদেশি নাগরিক নিহত হয়েছেন। তাঁর নাম ফারুক হোসেন (২৫)। তিনি রাজশাহীর রাজপাড়া থানাধীন কিশোরপুর গ্রামের বাসিন্দা।
বিডিআর সূত্র জানায়, আজ ভোরে ফারুক সীমান্তের মেইন পিলার ৬৫-এর ১১ এফ নম্বর পিলার দিয়ে সীমান্ত অতিক্রম করার সময় ভারতের কাহারপাড়া ফাঁড়ির বিএসএফের গুলিতে মারা যান। পরে তাঁর লাশ বিএসএফ নিয়ে যায়। বিডিআর লাশ ফেরত চেয়ে বিএসএফকে চিঠি দিয়েছে।
রাজশাহীর পবা উপজেলার চরমাঝাড় দিয়াড় সীমান্তে আজ বুধবার ভোরে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে এক বাংলাদেশি নাগরিক নিহত হয়েছেন। তাঁর নাম ফারুক হোসেন (২৫)। তিনি রাজশাহীর রাজপাড়া থানাধীন কিশোরপুর গ্রামের বাসিন্দা।
বিডিআর সূত্র জানায়, আজ ভোরে ফারুক সীমান্তের মেইন পিলার ৬৫-এর ১১ এফ নম্বর পিলার দিয়ে সীমান্ত অতিক্রম করার সময় ভারতের কাহারপাড়া ফাঁড়ির বিএসএফের গুলিতে মারা যান। পরে তাঁর লাশ বিএসএফ নিয়ে যায়। বিডিআর লাশ ফেরত চেয়ে বিএসএফকে চিঠি দিয়েছে।
Tuesday, 6 July 2010
BSF injures cattle trader
Our Correspondent, Satkhira
Indian Border Security Force (BSF) opened fire on a group of Bangladeshi cattle traders leaving one of them seriously injured on Baikari border in Sadar upazila on Saturday. Abul Bashar, 30, son of Abul Khair of Godaghata in the district was rescued by other cattle traders and admitted to Satkhira Sadar Hospital in a critical condition. The BSF men of Joynagar camp fired 10 gunshots at the cattle traders at 4:00am, BDR sources said. BDR authorities sent a letter to BSF protesting the incident, said 41 Rifles Battalion operations officer Major Jahangir.
Indian Border Security Force (BSF) opened fire on a group of Bangladeshi cattle traders leaving one of them seriously injured on Baikari border in Sadar upazila on Saturday. Abul Bashar, 30, son of Abul Khair of Godaghata in the district was rescued by other cattle traders and admitted to Satkhira Sadar Hospital in a critical condition. The BSF men of Joynagar camp fired 10 gunshots at the cattle traders at 4:00am, BDR sources said. BDR authorities sent a letter to BSF protesting the incident, said 41 Rifles Battalion operations officer Major Jahangir.
Monday, 5 July 2010
জৈন্তাপুর সীমান্তে উত্তেজনা : স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী উদ্বেগ জানিয়েছেন ভারতীয় হাইকমিশনারকে
নিজস্ব ও কূটনৈতিক প্রতিবেদক | তারিখ: ০৫-০৭-২০১০
সিলেটের জৈন্তাপুর সীমান্তে খাসিয়া ও বাংলাদেশিদের মধ্যকার উত্তেজনা দূর করে বিদ্যমান সমস্যার সমাধানে বাংলাদেশ ও ভারত একসঙ্গে কাজ করবে।
আজ সোমবার বিকেলে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার রজিত মিটার স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হকের সঙ্গে মন্ত্রণালয়ে তাঁর কার্যালয়ে দেখা করেন। পরে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, বৈঠকে তিনি এ ব্যাপারে রজিত মিটারের কাছে ভারতের অবস্থান জানতে চেয়েছেন। উত্তরে রজিত মিটার জানিয়েছেন, ভারত সরকার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ-ভারতের নাগরিকদের মধ্যকার উত্তেজনা দূর করতে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী কাজ করবে। এ ছাড়া আগামী রমজান মাসে সীমান্তসংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ‘জয়েন্ট বাউন্ডারি ওয়ার্কিং গ্রুপ’ বৈঠকের সম্ভাবনার কথা জানান তিনি।
এদিকে জৈন্তাপুর সীমান্তসহ বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) হামলার ঘটনায় বাংলাদেশ উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। আজ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনকে চিঠি পাঠিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এ উদ্বেগের কথা প্রকাশ করেছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা প্রথম আলোকে জানান, সম্প্রতি সিলেটসহ দেশের কয়েকটি সীমান্তে বিএসএফ বিনা উসকানিতে গোলাগুলিসহ নির্বিচারে যে ধরনের তত্পরতা চালাচ্ছে, তাতে বাংলাদেশ উদ্বিগ্ন। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে চিঠি দিয়ে অবিলম্বে এ ধরনের তত্পরতা বন্ধ করে সীমান্তে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টির অনুরোধ জানানো হয়।
সিলেটের জৈন্তাপুর সীমান্তে খাসিয়া ও বাংলাদেশিদের মধ্যকার উত্তেজনা দূর করে বিদ্যমান সমস্যার সমাধানে বাংলাদেশ ও ভারত একসঙ্গে কাজ করবে।
আজ সোমবার বিকেলে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার রজিত মিটার স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হকের সঙ্গে মন্ত্রণালয়ে তাঁর কার্যালয়ে দেখা করেন। পরে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, বৈঠকে তিনি এ ব্যাপারে রজিত মিটারের কাছে ভারতের অবস্থান জানতে চেয়েছেন। উত্তরে রজিত মিটার জানিয়েছেন, ভারত সরকার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ-ভারতের নাগরিকদের মধ্যকার উত্তেজনা দূর করতে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী কাজ করবে। এ ছাড়া আগামী রমজান মাসে সীমান্তসংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ‘জয়েন্ট বাউন্ডারি ওয়ার্কিং গ্রুপ’ বৈঠকের সম্ভাবনার কথা জানান তিনি।
এদিকে জৈন্তাপুর সীমান্তসহ বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) হামলার ঘটনায় বাংলাদেশ উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। আজ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনকে চিঠি পাঠিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এ উদ্বেগের কথা প্রকাশ করেছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা প্রথম আলোকে জানান, সম্প্রতি সিলেটসহ দেশের কয়েকটি সীমান্তে বিএসএফ বিনা উসকানিতে গোলাগুলিসহ নির্বিচারে যে ধরনের তত্পরতা চালাচ্ছে, তাতে বাংলাদেশ উদ্বিগ্ন। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে চিঠি দিয়ে অবিলম্বে এ ধরনের তত্পরতা বন্ধ করে সীমান্তে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টির অনুরোধ জানানো হয়।
Sunday, 4 July 2010
7 Indians handed over to BSF
BDR arrests 13 Bangladeshis
Star National Desk
BDR handed over seven Indian nationals to BSF yesterday and arrested on Friday 13 Bangladeshis while returning from the neighbouring country without valid documents.
Bangladesh Rifles (BDR) yesterday handed over seven Indian nationals to Indian Border Security Force (BSF) on completion of prison terms, reports our Chapainawabganj correspondent.
The Indians were arrested by the law enforcers for intrusion. They are Govinda Mondal, 22, son of Pabitra Mondal of Mohongonj village under Raninagar police station, Khalilur Rahman, 47, son of Sefatullah Mondol, of Charmajardia under same PS, Sudhir Mondol, 37, son of Bholanath Mondol of the same village and PS, Kalpana Mondol, 40, son of Kuber Mondol of Mohongonj village of same PS, Abdus Salam alias Babu, 36, son of Abul Kalam of Budhurpara of the same PS, Shahidul, 21, son of Chamatkar of Tiktikipara and Mohammad Zasim, 22, son of Khazim of the same village under Zolongi PS of Murshidabad in West Bengal.
Didarul Alam, Jailer of Chapainawabganj District Jail said, prison terms of seven Indian citizens have been completed recently in Rajshahi Central Jail.
Later, Rajshahi Central Jail authorities sent them to Chapainawabganj District Jail on June 20. On completion of formalities, the BDR men handed them in presence of jail authority and police to BSF through Sonamasjid border yesterday noon.
Earlier, the law enforcers arrested them from different bordering villages in Rajshahi.
In Benapole, Jessore, a BDR patrol team arrested 13 Bangladeshis as they returned to country from India illegally early Friday, reports UNB.
BDR sources said, they were pushed back through Ghiba border late at night.
Following a top-off, the border guards raided that area and arrested them for returning to the country without valid documents. They were later handed over to Benapole port police.
The arrestees were identified as Selim Mollah, 42, Abu Hossain, 65, Sukkur Ali, 48, Abul Kalam Azad, 30, Amir Sheikh, 25, Monir Hossain, 27 and his son Momin, 6, Mosharraf Hossain, 22, Mohammad Ali, 60, Muntaz, 65, Miraj, 30, Zafor Mia, 25, and Alal Mridha, 30. They hailed from different districts of the country.
The arrestees said, they were working in different parts of India illegally since long but in the face of stringent police action against the intruders recently they returned to the country with the help of some Indian manpower brokers and BSF men.
Star National Desk
BDR handed over seven Indian nationals to BSF yesterday and arrested on Friday 13 Bangladeshis while returning from the neighbouring country without valid documents.
Bangladesh Rifles (BDR) yesterday handed over seven Indian nationals to Indian Border Security Force (BSF) on completion of prison terms, reports our Chapainawabganj correspondent.
The Indians were arrested by the law enforcers for intrusion. They are Govinda Mondal, 22, son of Pabitra Mondal of Mohongonj village under Raninagar police station, Khalilur Rahman, 47, son of Sefatullah Mondol, of Charmajardia under same PS, Sudhir Mondol, 37, son of Bholanath Mondol of the same village and PS, Kalpana Mondol, 40, son of Kuber Mondol of Mohongonj village of same PS, Abdus Salam alias Babu, 36, son of Abul Kalam of Budhurpara of the same PS, Shahidul, 21, son of Chamatkar of Tiktikipara and Mohammad Zasim, 22, son of Khazim of the same village under Zolongi PS of Murshidabad in West Bengal.
Didarul Alam, Jailer of Chapainawabganj District Jail said, prison terms of seven Indian citizens have been completed recently in Rajshahi Central Jail.
Later, Rajshahi Central Jail authorities sent them to Chapainawabganj District Jail on June 20. On completion of formalities, the BDR men handed them in presence of jail authority and police to BSF through Sonamasjid border yesterday noon.
Earlier, the law enforcers arrested them from different bordering villages in Rajshahi.
In Benapole, Jessore, a BDR patrol team arrested 13 Bangladeshis as they returned to country from India illegally early Friday, reports UNB.
BDR sources said, they were pushed back through Ghiba border late at night.
Following a top-off, the border guards raided that area and arrested them for returning to the country without valid documents. They were later handed over to Benapole port police.
The arrestees were identified as Selim Mollah, 42, Abu Hossain, 65, Sukkur Ali, 48, Abul Kalam Azad, 30, Amir Sheikh, 25, Monir Hossain, 27 and his son Momin, 6, Mosharraf Hossain, 22, Mohammad Ali, 60, Muntaz, 65, Miraj, 30, Zafor Mia, 25, and Alal Mridha, 30. They hailed from different districts of the country.
The arrestees said, they were working in different parts of India illegally since long but in the face of stringent police action against the intruders recently they returned to the country with the help of some Indian manpower brokers and BSF men.
গোয়াইনঘাট সীমান্তে বিডিআর-বিএসএফ সতর্ক অবস্থানে
গোয়াইনঘাট (সিলেট) প্রতিনিধি | তারিখ: ০৪-০৭-২০১০
সিলেটের গোয়াইনঘাট সীমান্তে বিডিআর-বিএসএফের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। সতর্ক অবস্থানে রয়েছে উভয় বাহিনী।
এক সপ্তাহ ধরে বিএসএফের সহযোগিতায় ভারতীয় খাসিয়ারা বাংলাদেশি সীমান্তের ৩০০ গজ অভ্যন্তরে অনুপ্রবেশ করে চাষাবাদ করছে বলে খবর রয়েছে। গতকাল সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, গোয়াইনঘাট উপজেলার তামাবিল সীমান্ত, সংগ্রাম সীমান্ত, প্রতাবপুর ও বিছনাকান্দি সীমান্তে বিডিআর-বিএসএফ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
আতঙ্কে রয়েছে সীমান্তে বসবাসরত কয়েক হাজার মানুষ। সীমান্ত এলাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে।
গোয়াইনঘাট উপজেলার নলজুরি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাদের বিদ্যালয় সীমান্ত এলাকায় হওয়ায় সব সময় আতঙ্কে থাকতে হয়।’
জানা যায়, গত শুক্রবার গোয়াইনঘাটের পার্শ্ববর্তী জৈন্তাপুর উপজেলার আলুবাগান ও মিনাটিলার ১২৭০ নম্বর সীমান্ত পিলার দিয়ে প্রবেশ করে ট্রাক্টর দিয়ে হালচাষ শুরু করে ভারতীয়রা। বিডিআর বাঁশি বাজিয়ে ও পতাকা উড়িয়ে সতর্ক অবস্থা জারি করলেও প্রথমে তারা তা মানেনি।
বিডিআরের ২১ রাইফেল ব্যাটালিয়নের কমান্ডিং অফিসার লে. কর্নেল খন্দকার জহিরুল আলম গতকাল শনিবার প্রথম আলোকে বলেন, ‘সীমান্ত পরিস্থিতি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে নিয়মিত অবহিত করা হচ্ছে।’
গোয়াইনঘাট (সিলেট) প্রতিনিধি | তারিখ: ০৪-০৭-২০১০
সিলেটের গোয়াইনঘাট সীমান্তে বিডিআর-বিএসএফের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। সতর্ক অবস্থানে রয়েছে উভয় বাহিনী।
এক সপ্তাহ ধরে বিএসএফের সহযোগিতায় ভারতীয় খাসিয়ারা বাংলাদেশি সীমান্তের ৩০০ গজ অভ্যন্তরে অনুপ্রবেশ করে চাষাবাদ করছে বলে খবর রয়েছে। গতকাল সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, গোয়াইনঘাট উপজেলার তামাবিল সীমান্ত, সংগ্রাম সীমান্ত, প্রতাবপুর ও বিছনাকান্দি সীমান্তে বিডিআর-বিএসএফ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
আতঙ্কে রয়েছে সীমান্তে বসবাসরত কয়েক হাজার মানুষ। সীমান্ত এলাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে।
গোয়াইনঘাট উপজেলার নলজুরি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাদের বিদ্যালয় সীমান্ত এলাকায় হওয়ায় সব সময় আতঙ্কে থাকতে হয়।’
জানা যায়, গত শুক্রবার গোয়াইনঘাটের পার্শ্ববর্তী জৈন্তাপুর উপজেলার আলুবাগান ও মিনাটিলার ১২৭০ নম্বর সীমান্ত পিলার দিয়ে প্রবেশ করে ট্রাক্টর দিয়ে হালচাষ শুরু করে ভারতীয়রা। বিডিআর বাঁশি বাজিয়ে ও পতাকা উড়িয়ে সতর্ক অবস্থা জারি করলেও প্রথমে তারা তা মানেনি।
বিডিআরের ২১ রাইফেল ব্যাটালিয়নের কমান্ডিং অফিসার লে. কর্নেল খন্দকার জহিরুল আলম গতকাল শনিবার প্রথম আলোকে বলেন, ‘সীমান্ত পরিস্থিতি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে নিয়মিত অবহিত করা হচ্ছে।’
Subscribe to:
Posts (Atom)