Saturday, 31 August 2013

ফেনীর তিন কিশোরকে নিয়ে গেছে বিএসএফ

Friday, 2 August 2013

শুরু হচ্ছে ফেলানী হত্যার বিচার


জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক,  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published:2013-08-02 15:54:45.0 BdST Updated:2013-08-02 16:10:38.0 BdST

কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি কিশোরী ফেলানী নিহতের ঘটনায় ভারতে বিশেষ আদালতে বিচার শুরু হচ্ছে।


শুক্রবার বিজিবির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, কুচবিহারে বিএসএফের এই বিশেষ আদালতে আগামী ১৩ অগাস্ট বিচার কার্যক্রম শুরু হবে। মামলায় সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য ফেলানীর বাবা, মামাসহ একটি প্রতিনিধিদল ভারতে যাবে।
২০১১ সালের ০৭ জানুয়ারি কুড়িগ্রামের অনন্তপুর সীমান্তে পঞ্চদশী ফেলানীকে গুলি করে হত্যা করে বিএসএফ ১৮১ ব্যাটালিয়নের চৌধুরীহাট ক্যাম্পের জওয়ানরা।

ফেলানীর বাবা নাগেশ্বরী উপজেলার দক্ষিণ রামখানা ইউনিয়নের বানার ভিটা গ্রামের নুরুল ইসলাম নূরু ১০ বছর ধরে দিল্লিতে কাজ করতেন। তার সঙ্গে সেখানেই থাকতো ফেলানী।

দেশে বিয়ে ঠিক হওয়ায় বাবার সঙ্গে ফেরার পথে সীমান্ত পার হওয়ার সময় কাঁটাতারের বেড়ায় কাপড় আটকে যায় ফেলানীর। এতে ভয়ে সে চিৎকার দিলে বিএসএফ সদস্যরা তাকে গুলি করে হত্যা করে এবং পরে লাশ নিয়ে যায়।

কাঁটাতারের বেড়ায় ফেলানীর ঝুলন্ত লাশের ছবি গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে বিশ্বজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি হয়। বাংলাদেশ সরকার ও মানবিকার সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে কড়া প্রতিবাদ জানানো হয়।

বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবির পক্ষ থেকেও বিএসএফের সঙ্গে বিভিন্ন বৈঠকে ফেলানী হত্যার বিচারের জন্য চাপ দেয়া হয়।

বিজিবির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত মার্চে নয়াদিল্লীতে বিজিবি-বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের বৈঠকে ফেলানী হত্যার বিচার দ্রুত শুরু করা হবে বলে আশ্বাস দেন বিএসএফের মহাপরিচালক।

এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি বিএসএফ সদর দপ্তর সম্প্রতি ‘জেনারেল সিকিউরিটি ফোর্স কোর্ট’ গঠন করে এবং আদালতে সাক্ষ্য দেয়ার জন্য বাংলাদেশের দুইজন সাক্ষী, একজন আইনজীবী এবং বিজিবির একজন প্রতিনিধিকে ভারতে যেতে বলা হয়।

সে অনুযায়ী স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কুড়িগ্রামের ৪৫ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল জিয়াউল হক খালেদ, কুড়িগ্রাম আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর আব্রাহাম লিংকন এবং ফেলানীর বাবা মো. নুরুল ইসলাম ও মামা মো. আব্দুল হানিফকে ভারতে গিয়ে সাক্ষ্য দেয়ার অনুমতি দিয়েছে বলে বিজিবির পক্ষ থেকে জানানো হয়।

http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article654646.bdnews

Sunday, 28 July 2013

দুই স্কুলছাত্রকে নিয়ে গেছে বিএসএফ


কুষ্টিয়া প্রতিনিধি,  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published:2013-07-28 17:55:06.0 BdST Updated:2013-07-28 17:55:06.0 BdST

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার পাকুড়িয়া সীমান্ত এলাকা থেকে দুই স্কুলছাত্রকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী-বিএসএফ।


এরা হলেন- পাকুড়িয়া গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে পাকুড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র আজমত আলী (১৫) এবং পাকুড়িয়ার ভাংগাপাড়া গ্রামের একরাম হোসেনের ছেলে ইনসাফনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের একই শ্রেণির ছাত্র মামুন হোসেন (১৫)

বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সীমান্তে নিজেদের জমিতে কাজ করতে গেলে বিএসএফ তাদের অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে যায় বলে জানান কুষ্টিয়া-৩২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল কাজী আরমান হোসেন।

তিনি জানান, সীমান্তের ১৫৩-(১২৩) নম্বর পিলার সংলগ্ন এলাকা থেকে তাদের ধরে নিয়ে যাওয়া হয়।
ঠোটারপাড়া বিজিবি ক্যাম্পের অধিনায়ক হাবিলদার সামসুল আলম জানান, ঘটনার পর পরই প্রতিবাদ জানিয়ে এবং স্কুলছাত্রদের ফেরত চেয়ে বিএসএফকে চিঠি দেয়া হয়েছে।

“তবে এখন পর্যন্ত বিএসএফ সাড়া দেয়নি।”

http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article652507.bdnews

Friday, 21 June 2013

BSF killed 43 at Benapole, Sarsha borders in 4 years

 Tribune Online Report Bangladesh

Some of them were killed in BSF firing while the rest in torture by the border guard

Members of Indian Border Security Force killed 43 Bangladeshi nationals along the borders of Benapole and Sarsha upazila during the last four years, reports UNB.

Some of them were killed in BSF firing while the rest in torture by the border guards.

Besides, over 400 people were tortured by the Indian border guards during the period, according to Rights Jessore, a local human rights organisation.

Among the victims, Amit and an unidentified youth were killed on January 12,2011 along Gatipara border, Zahid and another unidentified youth were killed along Bedebahadurpur border on January 30, Alauddin was killed along Daulatpur border on January 28, Israfil on Putkhali border on February 1, cattle trader Abdul Alaim was shot dead along Dhannokhola border on June 1, Injin Ali was killed on August 31, Sabuj, Ahmed Ali, Ariful and Saddam were killed on August 9 along Daulatpur frontier.

Besides, Makhan Majnu was shot dead on September 3, Baten along Putkhali border on November 16, Rafiqul Islam was slaughtered along Panchbhulat border on November 30, Arif, Samir and Monir were killed by BSF troops along Daulatpur and Putkhali borders on December 13, 11 and 19 respectively.

Rasheduzzamn was killed on January 21, 2012 along Dhannokhola border, Aklamgir drowned in a water body after being chased by BSF men on September 14 at Daulatpur village, and an unidentified  youth was killed along Kaliani border on July 2 and Joy Shikder was shot dead along Benapole frontier on June 8 in 2012.

On June 12, 2013, Habibur Rahman and Faruq Hossain were shot dead by the Indian border guards at Khedapara in Indian territory.

http://www.dhakatribune.com/bangladesh/2013/jun/21/43-killed-bsf-along-benapole-sarsha-borders-4-years

Thursday, 13 June 2013

সীমান্তে হত্যা ‘শূন্যে’ নেমেছে: পঙ্কজ (ভারতের হাইকমিশনার)


জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক,  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published: 2013-06-12 11:11:04.0 GMT Updated: 2013-06-12 12:42:35.0 GMT

এই বছরের শুরু থেকে জুন মাসের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত সীমান্তে কোনো বাংলাদেশি বিএসএফের গুলিতে নিহত হয়নি বলে দাবি করেছেন ভারতের হাইকমিশনার পঙ্কজ সরণ।

বুধবার তার এই বক্তব্যের ২৪ ঘণ্টা আগেই যশোর সীমান্তে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীদের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত হন।

বছরের শুরু থেকে কোনো বাংলাদেশি সীমান্তে নিহত হননি বলে নয়া দিল্লির দূত দাবি করলেও জানুয়ারি মাসেই অন্তত দুই বাংলাদেশি সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত হন।

জানুয়ারি মাসে ওই দুজন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। ফেব্রুয়ারি মাসে কুড়িগ্রাম সীমান্তে নিহত হন আরেকজন।

এসবের মধ্যেই পঙ্কজ সরণ জাতীয় প্রেসক্লাবে মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে বলেন, জানুয়ারি থেকে গত সপ্তাহ পর্যন্ত সীমান্তে হত্যা ‘শূন্যের’ কোটায় নেমে এসেছে।

যশোরে সোমবার রাতে দুজন নিহতের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি নয়াদিল্লির সঙ্গে আলোচনার আগে কোনো মন্তব্য করতে চাননি।

বিএসএফের হত্যাকাণ্ড বন্ধে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলোর সমালোচনার মধ্যে থাকা ভারতের রাষ্ট্রদূত সীমান্ত ব্যবস্থাপনাকে বড় ধরনের ‘চ্যালেঞ্জ’ বলে অভিহিত করেন। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের সহযোগিতাও চান তিনি।

অনুষ্ঠানে টিপাইমুখ প্রকল্প নিয়ে বাংলাদেশের উদ্বেগের বিষয়েও কথা বলেন পঙ্কজ সরণ।

তিনি বলেন, বরাক নদীতে টিপাইমুখ জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র করার যে পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে তাতে বাংলাদেশকেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। চাইলে বাংলাদেশও সেখান থেকে বিদ্যুৎ নিতে পারবে।

“এই প্রকল্পে উৎপাদিত বিদ্যুৎ ভারতের কাছ থেকে আনতে পারবে বাংলাদেশ। অন্যদিকে টিপাইমুখ নিয়ে নির্দিষ্ট কিছু বিষয়ে বাংলাদেশের উদ্বেগ রয়েছে। এই দুটি বিষয় মাথায় রেখেই আমাদের এগোতে হবে।”

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে তিনি বলেন, গত চার বছরে সম্মিলিতভাবে যেসব উদ্যোগ নেয়া হয়েছে তার ফলে দুই সম্পর্ক একটি নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে।

দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ছয়টি ক্ষেত্র- রাজনীতি ও নিরাপত্তা, উন্নয়ন সহযোগিতা, বাণিজ্য, ব্যবসা ও বিনিয়োগ, পানি বণ্টন, আঞ্চলিক যোগাযোগ এবং দুই দেশের জনগণ পর্যায়ে যোগাযোগ-প্রতিটি ক্ষেত্র নিয়েই কথা বলেন পঙ্কজ সরণ।

ইতিহাসের আলোকে তিনি বলেন, এই দুই দেশ একে অন্যের ক্ষতি না করে সর্বোচ্চ লাভবান হতে পারে।

“সর্বোচ্চ লাভবান হওয়ার জন্য একযোগে কাজ করলে আমরা উভয়ই সুবিধা পেতে পারি।”

ভারত সব সময় বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধাশীল জানিয়ে তিনি বলেন, “সহযোগিতার অর্থ এই নয় যে, আমরা নিজেদের সার্বভৌমত্ব হারাচ্ছি।”

গত চার বছরে হাসিনা-মনমোহন সরকারের শীর্ষ নেতৃত্বের উভয় দেশ সফরের কথা তুলে ধরেন পঙ্কজ। ভারতের প্রতিশ্রুত ১০০ কোটি ডলার ঋণ ছাড় হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

হাইকমিশনার বলেন, এর আওতায় ৭৯৪ মিলিয়ন ডলারের ১৬টি প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। এর বাইরে ২০ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেয়া হয়েছে, যা ইচ্ছেমতো যে কোনো প্রকল্পে ব্যবহার করতে পারে বাংলাদেশ।

ভারতের অনুদানের ওই অর্থ পদ্মা সেতু প্রকল্পে ব্যবহার করা হবে বলে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত জানিয়েছেন।

হাইকমিশনার বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আবারো ভারত সফরের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তবে সফরের দিন-ক্ষণ এখনো ঠিক হয়নি।

তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি সই এবং স্থল সীমান্ত চুক্তি অনুসমর্থনে ভারত সরকারের প্রতিশ্রুতির কথা আবারো তুলে ধরেন তিনি।

১৯৭৪ সালের স্থল সীমান্ত চুক্তি এবং এর আলোকে ২০১১ সালে সই হওয়া প্রটোকল অনুসমর্থনের জন্য মতৈক্য তৈরিতে ভারত সরকার কাজ করছে বলে জানান তিনি।

http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article635756.bdnews

Wednesday, 12 June 2013

বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত


বেনাপোল প্রতিনিধি,  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published: 2013-06-12 03:30:17.0 GMT Updated: 2013-06-12 03:30:17.0 GMT

যশোরের শার্শায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত ও একজন আহত হয়েছেন।

     
নিহতরা হলেন, বেনাপোলের শিবনাথপুর গ্রামের হাবিবুর রহমান (৩০) ও বসতপুর কলোনীর ফারুক হোসেন (৩৫)।

শার্শার পুটখালি ইউনিয়নের ইউপি সদস্য লিয়াকত আলী  সাংবাদিকদেরকে জানান, মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে হাবিব ও ফারুকসহ কয়েকজন মিলে চোরাকারবারীদের কাছ থেকে গরু আনতে পুটখালি সীমান্তের বিপরীতে ভারতের আংরাইলে প্রবেশ করার সময় বিএসএফ তাদের বাধা দেয়।

“এতে বিএসএফ ও চোরাকারবারীদের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। বিএসএফের টহল দল এ সময় গুলি ছুড়লে তিন জন আহত হন।”

ইউপি সদস্য লিয়াকত বলেন, আহত তিন জনের মধ্যে ফারুকের মাথায় ও হাবিবের বুকে গুলি লাগে। তাদের প্রথমে বাগআচড়ার বেসরকারি ক্লিনিক ’জোহরা মেডিকেল সেন্টারে’ নেয়া হয়।

সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক হাবিবুর রহমান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, আহতদের মাথা ও  দেহে গুলি থাকায় প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাদের যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

যশোরে নেওয়ার পথেই মারা যান ফারুক। আর হাবিব হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার সকালে মারা যান বলে লিয়াকত জানান।

তবে আহত আরেক ব্যক্তির পরিচয় জানাতে পারেননি তিনি।

২৩ বিজিবি ব্যাটালিয়নের পুটখালি ক্যাম্প ইনচার্জ সফিউদ্দিন হাওলাদারও দুই বাংলাদেশি নিহত হওয়ার খবর স্বীকার করেছেন।

তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন তিনি।

http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article635608.bdnews

BSF kills 2 on Benapole frontier

WEDNESDAY, JUNE 12, 2013


FIRING ON BANGLADESHI CITIZENS


The Indian Border Security Force (BSF) shot dead two Bangladeshi cattle traders and injured as many others along Putkhali frontier in Benapole of Jessore district early Wednesday.
Deceased Habibur Rahman, 25, hailed from Baropota village while Faruque Hossain, 26, from Basatpur Colony area in Benapole, reports our Benapole correspondent.
The BSF men opened fire when a group of Bangladeshi cattle traders including Habibur and Faruque were returning from India with cattle around 12:30am, said Subedar Shafiuddin (full name was not available immediately) of Putkhali camp of 23 Boarder Guard Bangladesh (BGB).
Habibur died on the spot while Faruque succumbed to his injuries at Jessore Medical College Hospital, the BGB official said.
The cattle traders managed to bring back the body of Habibur.
But the fate of the two other bullet-hit cattle traders could not be known as they were inside the Indian territory, the BGB official said.
BGB has already sent a letter to BSF protesting the killings, said Lt Col Tayeful Haque, commanding officer of BGB-23 battalion.